সিলেট ০২:০৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিয়ানীবাজারে রাস্তার পাশে জকিগঞ্জের যুবকের মরদেহ

বিয়ানীবাজারে রাস্তার পাশে জকিগঞ্জের যুবকের মরদেহ

বিয়ানীবাজারে রাস্তার পাশে জকিগঞ্জের যুবকের মরদেহ

সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলার মেওয়া এলাকায় রাস্তার পাশে আব্দুল আহাদ (৩৫) নামের এক যুবকের মরদেহ পাওয়া গেছে।

সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাস্তার পাশে পড়ে থাকা এই মরদেহ উদ্ধার করা হয়। রাস্তায় একজন সিএনজি অটোরিকশা চালক তার পরিচয় শনাক্ত করে বিয়ানীবাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আব্দুল আহাদ জকিগঞ্জ উপজেলার সদর ইউনিয়নের দরিয়াবাজ গ্রামের মৃত আখদ্দছ আলী ছেলে।

নিহতের স্বজন সূত্রে জানা যায়, আব্দুল আহাদের মা-বাবা নেই। তার দুই সন্তান ও স্ত্রী রয়েছে।
পুলিশ সূত্র জানায়, আব্দুল আহাদ সিলেট-জকিগঞ্জ রুটে লোকাল বাসের কনট্রাক্টরের চাকরি করে।

সকালে তিনি ১১:৫০ মিনিটে সিলেটগামী গেটলক বাসে করে মেওয়া এলাকায় গেলে পেট ব্যথা অনুভব করে গাড়ি থেকে নেমে যান। পরে হয়তো দুর্ঘটনার শিকার হন তিনি।

পরিবারের অভিযোগ কোনো দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়নি। তাকে চক্রান্ত করে মারা হয়েছে। প্রশাসনের সঠিক তদন্তের মাধ্যমে সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানান নিহতের স্বজনরা।

পুলিশ জানায়, তার শরীরের বুকে এবং পায়ে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। নিহত লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন করে ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।

বিয়ানীবাজার থানার অফিসার ইনচার্জ দেবদুলাল ধর বলেন, লাশের দুর্ঘটনার কারণ এবং কীভাবে দুর্ঘটনা ঘটেছে নির্দিষ্ট তথ্যের মাধ্যমে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

 

বিষয়ঃ
জনপ্রিয় সংবাদ

বিয়ানীবাজারে রাস্তার পাশে জকিগঞ্জের যুবকের মরদেহ

প্রকাশিত হয়েছেঃ ১১:৫৫:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

বিয়ানীবাজারে রাস্তার পাশে জকিগঞ্জের যুবকের মরদেহ

বিয়ানীবাজারে রাস্তার পাশে জকিগঞ্জের যুবকের মরদেহ

সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলার মেওয়া এলাকায় রাস্তার পাশে আব্দুল আহাদ (৩৫) নামের এক যুবকের মরদেহ পাওয়া গেছে।

সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাস্তার পাশে পড়ে থাকা এই মরদেহ উদ্ধার করা হয়। রাস্তায় একজন সিএনজি অটোরিকশা চালক তার পরিচয় শনাক্ত করে বিয়ানীবাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আব্দুল আহাদ জকিগঞ্জ উপজেলার সদর ইউনিয়নের দরিয়াবাজ গ্রামের মৃত আখদ্দছ আলী ছেলে।

নিহতের স্বজন সূত্রে জানা যায়, আব্দুল আহাদের মা-বাবা নেই। তার দুই সন্তান ও স্ত্রী রয়েছে।
পুলিশ সূত্র জানায়, আব্দুল আহাদ সিলেট-জকিগঞ্জ রুটে লোকাল বাসের কনট্রাক্টরের চাকরি করে।

সকালে তিনি ১১:৫০ মিনিটে সিলেটগামী গেটলক বাসে করে মেওয়া এলাকায় গেলে পেট ব্যথা অনুভব করে গাড়ি থেকে নেমে যান। পরে হয়তো দুর্ঘটনার শিকার হন তিনি।

পরিবারের অভিযোগ কোনো দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়নি। তাকে চক্রান্ত করে মারা হয়েছে। প্রশাসনের সঠিক তদন্তের মাধ্যমে সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানান নিহতের স্বজনরা।

পুলিশ জানায়, তার শরীরের বুকে এবং পায়ে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। নিহত লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন করে ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।

বিয়ানীবাজার থানার অফিসার ইনচার্জ দেবদুলাল ধর বলেন, লাশের দুর্ঘটনার কারণ এবং কীভাবে দুর্ঘটনা ঘটেছে নির্দিষ্ট তথ্যের মাধ্যমে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।